হানি বাটার গার্লিক চিকেন বাইটস – অতনু দত্ত
এই লক ডাউনের বাজারে হঠাৎ করে দারুণ সুস্বাদু রেস্টুরেন্টের মত কিছু খাবার খেতে ইচ্ছে করছে? অথচ খুব বেশি খাটুনির ইচ্ছেও নেই… চলুন তবে চটপট বানিয়ে নেয়া যাক টক ঝাল মিষ্টি, হানি বাটার গার্লিক চিকেন বাইটস।
প্রথমেই হাফ কেজি বোন লেস চিকেনের ব্রেস্ট ফিলে নিয়ে এক স্কোয়ার ইঞ্চি সাইজে কেটে ধুয়ে একটা পাত্রে নিয়ে তাতে অর্ধেক পাতিলেবুর রস নিংড়ে মাখিয়ে দিন। তারপর দেড় চা চামচ গোলমরিচের গুঁড়ো আর নুন মাখিয়ে দু চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার দিয়ে ভালোভাবে কোট করে দিন। একটা নন স্টিক ফ্রাইং প্যানে সাদা তেলে হালকা করে ভেজে নিন চিকেনের টুকরোগুলো।
একই ফ্রাইং প্যানে আড়াই চামচ বাটার গরম করে তাতে দু চামচ (হ্যাঁ, গার্লিকে কার্পণ্য করা মোটেই চলবে না) রসুনের খুব মিহি কুচি দিয়ে দিন। সাথে দিন গোটা দুয়েক কাঁচালঙ্কা কুচি। একটু ভেজে দিয়ে দিন হাফ কাপ স্প্রিং অনিয়ন আর অর্ধেক মিডিয়াম সাইজের পেঁয়াজ ফাইন কুচি করা। স্প্রিং অনিয়ন ঘরে না থাকলে পেঁয়াজ একটা পুরো দেবেন। একটু নেড়ে নিয়ে দিন এক চা চামচ গোল মরিচ গুঁড়ো, সোয়া চামচ সিনথেটিক ভিনিগার। একটা বাটিতে দেড় চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার নিয়ে তাতে হাফ কাপ জল দিয়ে গুলে স্লারি বানিয়ে ঢেলে দিন প্যানে। একটু পরেই স্লারি ঘন হয়ে আসবে। ভাজা চিকেনের টুকরোগুলো প্যানে দিয়ে ভালো করে মিলিয়ে নিন। টেনে এলে হাফ চামচ চিলি ফ্লেক্স আর হাফ চামচ অরেগানো দিয়ে দিন। সাথেই দিন দুই বড় চামচ হানি। মিশিয়ে নিন। গ্যাস বন্ধ করে নামানোর আগে ছড়িয়ে দিন অল্প সাদা তিল।
ব্যাস সবার জন্য রেডি মুখরোচক হানি বাটার গার্লিক চিকেন বাইটস।
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (একাদশ কিস্তি)বৃষ্টির শুরুতেই সামান্য ঠান্ডা পড়তে শুরু করলো। ক্লাবে লোক আসা একটু কমলো। বিকেলে ব্যাডমিন্টন খেলতে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (দশম কিস্তি)(৮) শিফট ডিউটি আরম্ভ হতেই জীবনটা জীবিকার প্রয়োজন মাত্র হয়ে দাঁড়াল। অদ্ভুত সময়ে ঘুম থেকে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (নবম কিস্তি)আমাদের পুরো ব্যাচটাকে কয়েকটা ছোট ছোট দলে ভাগ করা হলো। আমাদের দলে আমি, কর, সিং…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (অষ্টম কিস্তি)আমার মুখে হাসির ছোঁয়া দেখে বিপদভঞ্জন দুঃখ দুঃখ মুখ করে জিজ্ঞেস করল, ‘ছেড়ে দিলো?’ ‘কান…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (সপ্তম কিস্তি)নিকলের নিয়োগপত্র বার পাঁচেক খুঁটিয়ে পড়ে নিশ্চিন্ত হয়ে, আমার টুইডের কোটটা গায়ে দিয়ে অফিসে গেলাম।…