বর্ষায় একা – দেবব্রত সান্যাল
কথা দেয়া আর কথা না রাখার খেলা,
খেলতে খেলতে ক্লান্ত হওনা তাও৷
কলিং বেলটা মুখ বুঁজে সারা বেলা,
এখনও জানি না সত্যিই কি যে চাও৷
হাতটা পিছল, পিছল পথের মতো,
আকাশটা দেখি মেঘের মুখোশে ঢাকা
লুকিয়ে পড়েছে বেঁচে আছে তারা যত,
জল ছিটিয়ে তো ঘুরছে আবার চাকা৷
খিচুড়ির স্বাদ আলুনি লাগছে যেন,
মেঘ মল্লার হারিয়ে ফেলেছে সুর৷
ঠান্ডা হাওয়ায় শান্তি নেই যে কেন?
এই বর্ষায় কেন গেলে তুমি দূর?
জানি না কখন নিভে গেছে সব আলো
এত একা আর কখনো লাগেনি আগে,
আকাশটা ধুয়ে মুছতে পারবে কালো?
কবিতার খাতা এত খালি কেন লাগে?
আষাঢ় ফুরোলো শ্রাবণও এমনি যাবে?
কবিতাগুলো কী এমনি থাকবে পড়ে?
আকাশ গাইবে বাতাস ও তো তাল পাবে
আমি রয়ে যাবো একা মুখ ভার করে?
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (একাদশ কিস্তি)বৃষ্টির শুরুতেই সামান্য ঠান্ডা পড়তে শুরু করলো। ক্লাবে লোক আসা একটু কমলো। বিকেলে ব্যাডমিন্টন খেলতে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (দশম কিস্তি)(৮) শিফট ডিউটি আরম্ভ হতেই জীবনটা জীবিকার প্রয়োজন মাত্র হয়ে দাঁড়াল। অদ্ভুত সময়ে ঘুম থেকে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (নবম কিস্তি)আমাদের পুরো ব্যাচটাকে কয়েকটা ছোট ছোট দলে ভাগ করা হলো। আমাদের দলে আমি, কর, সিং…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (অষ্টম কিস্তি)আমার মুখে হাসির ছোঁয়া দেখে বিপদভঞ্জন দুঃখ দুঃখ মুখ করে জিজ্ঞেস করল, ‘ছেড়ে দিলো?’ ‘কান…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (সপ্তম কিস্তি)নিকলের নিয়োগপত্র বার পাঁচেক খুঁটিয়ে পড়ে নিশ্চিন্ত হয়ে, আমার টুইডের কোটটা গায়ে দিয়ে অফিসে গেলাম।…