আক্রান্ত ১১ জন, মৃত ৩, পশ্চিমবঙ্গকে ভাবাচ্ছে কৃষ্ণছত্রাক
মিউকরমাইকোসিস বা ব্ল্যাক ফাঙ্গাস এখন বাংলার আশংকার কারণ। কারণ মারণ রোগ কোভিডের হাত ধরেই এসেছে এই রোগ। বুধবার শিলিগুড়িতে এক মিউকরমাইকোসিস রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে। তাঁকে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই নিয়ে বাংলায় ১১ জন ব্ল্যাক ফাঙ্গাস আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া গেল। এদের মধ্যে তিনজনের মৃত্যু ঘটেছে। এই ১১ জনেরই কোনও না কোনও সময়ে করোনা হয়েছিল। এবং প্রত্যেকেই উচ্চ ডায়াবেটিসের রোগী।
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (একাদশ কিস্তি)
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (দশম কিস্তি)
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (নবম কিস্তি)
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (অষ্টম কিস্তি)
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (সপ্তম কিস্তি)
চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, দীর্ঘদিন আইসিইউতে রেখে কোভিড এর চিকিৎসা, উচ্চমাত্রায় স্টেরয়েড প্রদান, রক্তে শর্করার পরিমাণ এবং কো মর্বিডিটি এই কালো ছত্রাকের কারণ। এই মুহূর্তে ভারতে ১১ হাজার মিউকরমাইকোসিসের রোগী। সব থেকে বেশি মহারাষ্ট্র ও গুজরাটে। বাংলায় মাত্র ১১ জন বলে আত্মতুষ্টির অবকাশ নেই। কারণ, এই রোগ অত্যন্ত ছোঁয়াচে। চিকিৎসকরা বলছেন, চোখের চারপাশে এই ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের অস্তিত্ব প্রথম ধরা পড়ে। তারপর সাইনাসের মাধ্যমে ফুসফুসে গিয়ে তা অকেজো করে দেয়। বেশ কিছু উপসর্গের কথাও জানিয়েছেন তাঁরা। ব্ল্যাক ফাঙ্গাস, এরপর হোয়াইট এবং ইয়েলো ফাঙ্গাসের কথাও জানা গেছে। তবে সেগুলি এখনও মারাত্মক আকার ধারণ করেনি। পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে নোটিফায়েড ডিজিজ-এর তালিকায় তুলেছে। তবে, এর প্রকোপ যেভাবে বাড়ছে তাতে চিন্তিত চিকিৎসক কুল।