তন্দ্রাহত – সুচেতা বন্দ্যোপাধ্যায়
আজ আমার চোখে অনেক ঘুম…অনেক ঘুম। এসো, ঘুমের দেশে যাই।
তুমি-আমি হাত ধরে
একসাথে ঘুমপথে হাঁটি।
সে দেশের গাছগুলো রঙে রঙে রঙিন।
পথে কেমন মরচেধরা আলোর কৃপণতা।
মুসাফিরের আনাগোনায় ব্যস্ততার আভাস।
একটা ছোট বাড়ি ছিমছাম।
ঘরগুলোতে বাপসোহাগী গন্ধ।
বিছানার টান টান চাদরে
তোমার আমার ফেলে আসা টুকরো হাসিকান্না।
এইখানে এসে তুমি আমার হাত ছেড়ে দিলে।
কী খুঁজছ অত?
বইয়ের তাকে, পুরনো সুটকেসে, ছাতাপরা কার্ণিশে–
ছাদের কোণে অযত্নের অ্যালোভেরা ছোপধরা দাঁতে হেসে কুশল জানতে চায়।
দেয়ালে তোমার আমার হাসিমুখ,
মা-বাবার সাথে…
ঘুম কেটে যায়।
তন্দ্রাহত স্বরে আমি একটিই প্রশ্ন করেছি…
আমার হাত তুমি ছাড়লে কেন দিদিভাই?
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (একাদশ কিস্তি)বৃষ্টির শুরুতেই সামান্য ঠান্ডা পড়তে শুরু করলো। ক্লাবে লোক আসা একটু কমলো। বিকেলে ব্যাডমিন্টন খেলতে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (দশম কিস্তি)(৮) শিফট ডিউটি আরম্ভ হতেই জীবনটা জীবিকার প্রয়োজন মাত্র হয়ে দাঁড়াল। অদ্ভুত সময়ে ঘুম থেকে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (নবম কিস্তি)আমাদের পুরো ব্যাচটাকে কয়েকটা ছোট ছোট দলে ভাগ করা হলো। আমাদের দলে আমি, কর, সিং…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (অষ্টম কিস্তি)আমার মুখে হাসির ছোঁয়া দেখে বিপদভঞ্জন দুঃখ দুঃখ মুখ করে জিজ্ঞেস করল, ‘ছেড়ে দিলো?’ ‘কান…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (সপ্তম কিস্তি)নিকলের নিয়োগপত্র বার পাঁচেক খুঁটিয়ে পড়ে নিশ্চিন্ত হয়ে, আমার টুইডের কোটটা গায়ে দিয়ে অফিসে গেলাম।…