মনের খাতায় – অনন্যা মিশ্র
চাষ করা জমির এবড়ো খেবড়ো মাঠে পা পরে না কতদিন। কতদিন ফসল কাটা মাঠের পায়ে চলা পথে নাড়ায় পা কাটে না। মাথাতোলা কচিধানের আলপথে যেতে যেতে “ও আমার দেশের মটি…” “সার্থক জনম মাগো জন্মেছি এই দেশে…” গলা ছেড়ে গান উধাও পলি পরা স্মৃতি নদীপথ ধরে ছলাৎ ছলাৎ ঢেউ ওঠে পরে জোয়ারে ভাটির টানে বালিয়াড়ির কঙ্কাল হা হা করে তৃষ্ণা মেটে না মেটে না।
শিকড়েরা অবিরাম অন্তহীন পরাবর্ত বাস্তবতার ক্ষেত্রে মাথা কুটে মরছে এইসব দিনলিপির ইতিহাস পাটি পেতে বসে হাসে, গল্প করে, কাঁদে না। এ এক অত্যাশ্চর্য ভাঙা- গড়ার খেলা চলে সূর্যের কি অসুখ করে? না-কি সেও তার সৃষ্টির মতোই সর্বংসহা স্থাপনা না-কি সংহারক সে-ও ফিতে বাঁধা গোলকধাঁধায় অবিরাম সৃষ্টির ফসল ফলায় চাষের মাঠে ফলায় মনেও অবিরত অবিরাম অন্তহীন কেন্দ্রীভূত সুবিস্তীর্ণ দৃশ্যপথ মনের খাতায়।
এ সব কিছু নিয়েই কবিতা হাসে, খেলে, কাঁদেও সবাই দেখতে পায় না।
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (একাদশ কিস্তি)বৃষ্টির শুরুতেই সামান্য ঠান্ডা পড়তে শুরু করলো। ক্লাবে লোক আসা একটু কমলো। বিকেলে ব্যাডমিন্টন খেলতে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (দশম কিস্তি)(৮) শিফট ডিউটি আরম্ভ হতেই জীবনটা জীবিকার প্রয়োজন মাত্র হয়ে দাঁড়াল। অদ্ভুত সময়ে ঘুম থেকে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (নবম কিস্তি)আমাদের পুরো ব্যাচটাকে কয়েকটা ছোট ছোট দলে ভাগ করা হলো। আমাদের দলে আমি, কর, সিং…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (অষ্টম কিস্তি)আমার মুখে হাসির ছোঁয়া দেখে বিপদভঞ্জন দুঃখ দুঃখ মুখ করে জিজ্ঞেস করল, ‘ছেড়ে দিলো?’ ‘কান…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (সপ্তম কিস্তি)নিকলের নিয়োগপত্র বার পাঁচেক খুঁটিয়ে পড়ে নিশ্চিন্ত হয়ে, আমার টুইডের কোটটা গায়ে দিয়ে অফিসে গেলাম।…