রোমাঞ্চকর টাইব্রেকারে ম্যানইউকে হারিয়ে ইউরোপা লীগের শিরোপা ভিয়ারিয়ালের

ধারে-ভারে ভিয়ারিয়াল থেকে যোজন যোজন এগিয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। তবুও স্প্যানিশ দলটির ম্যানেজার উনাই এমেরি বলেই ইংলিশদের ভয় ছিল। সেভিয়ার কোচ হিসেবে ২০১৩-২০১৬ টানা তিনবার ইউরোপা লীগ শিরোপা জিতেছেন এমেরি। আশঙ্কা সত্যি হলো, রোমাঞ্চ ছড়ানো টাইব্রেকারে প্রিমিয়ার লীগের সফলতম ক্লাবটিকে হারিয়ে ইউরোপা লীগের মুকুট পরল ভিয়ারিয়াল।
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (ষষ্ঠ কিস্তি)বম্বেতে গিয়ে জীবনে প্রথম কোনও নারীর কাছ থেকে বাংলায়, ‘আমি (তোমাকে) ভালবাসি’ শুনলাম। মেয়েটির মারাঠী,…
- ঋতুযান উৎসব সংখ্যা ১৪৩০ উদ্বোধন অনুষ্ঠান
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (পঞ্চম কিস্তি)(৪) এন. টি-র চাকরিতে আমার কলকাতার বাইরে প্রথম ট্যুর এলো, আহমেদাবাদ আর বম্বে। সব মিলে…
- ব্যোমকেশ – অজিতের মেসবাড়িমহাত্মা গান্ধী রোডের ৬৬ নম্বর বাড়িটিকে প্রেসিডেন্সি বোর্ডিং হাউস নামে পরিচিত।এই বোর্ডিং হাউসটি ২০১৭ সালে…
- রবি ঠাকুরের মূর্তি – স্ট্র্যাটফোর্ড আপঅন অ্যাভনদেবব্রত সান্যাল : উইলিয়াম শেক্সপিয়রের জন্মস্থানে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তি দেখে অবাক ও খুশি হলাম। রবীন্দ্রনাথ…
তাদের ৯৮ বছরের ক্লাব ইতিহাসে জিতল প্রথম কোনো বড় শিরোপা। একই সঙ্গে প্রথম কোচ হিসেবে উনাই এমেরি জিতলেন চারটি ইউরোপা লীগ শিরোপা।
বুধবার রাতে পোল্যান্ডের দানস্কে অনুষ্ঠিত ফাইনাল ম্যাচটিতে নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ের খেলা ১-১ সমতায় শেষের পর টাইব্রেকারে ১১-১০ ব্যবধানে জেতে ভিয়ারিয়াল।
টাইব্রেকার এবং সাডেন ডেথ মিলিয়ে নেওয়া ১১টি শটের প্রত্যেকটি এদিন লক্ষ্যে রাখেন ভিয়ারিয়ালের ফুটবলাররা। আর ইউনাইটেডের হয়ে গোল মিস করেন ডেভিড ডি গিয়া। ফাইনাল হেরে ইউনাইটেড কোচ হিসেবে মেজর ট্রফি জয় অধরাই রইল ওলে গানার সোলশারের।
শুরু থেকে বল দখলে এগিয়ে ছিল ইউনাইটেড। সপ্তম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে শট লক্ষ্যে রাখতে পারেননি ম্যানইউ’র স্কট ম্যাকটমিনে।
২৯তম মিনিটে লক্ষ্যে নিজেদের প্রথম শটেই সাফল্য পায় ভিয়ারিয়াল। দানি পারেহোর ফ্রি-কিকে ছয় গজ বক্সের সামনে থেকে হাফ ভলিতে বল জালে পাঠান স্প্যানিশ স্ট্রাইকার মরেনো।
বিরতি থেকে ফিরে আক্রমণে ধার বাড়ায় ম্যানইউ। ৫৫ তম মিনিটে এডিনসন কাভানির গোলে সমতায় ফেরে তারা।
৭২তম মিনিটে কাছ থেকে কাভানির হেড লাগে এক ডিফেন্ডারের গায়ে। আট মিনিটর পর ডি-বক্সের বাইরে থেকে শট লক্ষ্যে রাখতে পারেননি মার্কাস রাশফোর্ড।
১১৪তম মিনিটে ডি-বক্সে ফ্রেদের হাতে বল লাগলে পেনাল্টির আবেদন করে ভিয়ারিয়াল। শরীর থেকে হাত বেশ দূরেই ছিল তার। ভিএআরের সাহায্যে পেনাল্টি দেননি রেফারি।
এরপর ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখানে প্রথম পাঁচ শটে জালের দেখা পায় দুই দলই। সাডেন ডেথে ও প্রথম পাঁচটি করে শটে সবাই গোল করেন। ১১তম শটে বল জালে পাঠান ভিয়ারিয়ালের গোলরক্ষক জেরোনিমো রুলি। পরে ইউনাইটেড গোলরক্ষক ডেভিড ডি গিয়ার শট ঠেকিয়ে জয়ের নায়ক তিনিই।