কারিনার আক্ষেপ যৌননিগ্রহের শিকার হচ্ছে শিশুরা
বেড, অক্সিজেন, প্লাজমা – অতিমারীর সময় এই শব্দগুলোই রোজ শোনা যায়। শোনা যায় মানুষের দুরবস্থার কাহিনি। আর শিশুরা? তাদের খবর রাখেন কজন? করোনার ছোবলে কেই বাবাকে হারিয়েছে, কেউ বা মা’কে। কেউ আবার বাবা-মা দুজনকে হারিয়েই হয়েছে অনাথ। কঠিন এই সময়ে অনেক শিশুকেই দেহ ব্যবসার দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে, শিশুশ্রমিক হতে বাধ্য করা হচ্ছে। সবসময় যে কোনও প্রতারক বা সুযোগসন্ধানী তা করছে তা কিন্তু নয়। অভাবের তাড়নায় আপনজনরাই শিশুকে ঠেলে দিচ্ছে অনিশ্চিত, যন্ত্রণাদায়ক ভবিষ্যতের দিকে। এর বিরুদ্ধেই সোচ্চার হলেন কারিনা কাপুর।
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (একাদশ কিস্তি)বৃষ্টির শুরুতেই সামান্য ঠান্ডা পড়তে শুরু করলো। ক্লাবে লোক আসা একটু কমলো। বিকেলে ব্যাডমিন্টন খেলতে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (দশম কিস্তি)(৮) শিফট ডিউটি আরম্ভ হতেই জীবনটা জীবিকার প্রয়োজন মাত্র হয়ে দাঁড়াল। অদ্ভুত সময়ে ঘুম থেকে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (নবম কিস্তি)আমাদের পুরো ব্যাচটাকে কয়েকটা ছোট ছোট দলে ভাগ করা হলো। আমাদের দলে আমি, কর, সিং…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (অষ্টম কিস্তি)আমার মুখে হাসির ছোঁয়া দেখে বিপদভঞ্জন দুঃখ দুঃখ মুখ করে জিজ্ঞেস করল, ‘ছেড়ে দিলো?’ ‘কান…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (সপ্তম কিস্তি)নিকলের নিয়োগপত্র বার পাঁচেক খুঁটিয়ে পড়ে নিশ্চিন্ত হয়ে, আমার টুইডের কোটটা গায়ে দিয়ে অফিসে গেলাম।…
নিজের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে ‘ব্রুট ইন্ডিয়া’র একটি ভিডিওর স্ক্রিনশট শেয়ার করেছেন কারিনা। ভিডিওটিতে জানানো হয়েছে, কীভাবে এই কোভিড পরিস্থিতিতে শিশুরা অসহায় এবং অনাথ হয়ে পড়েছে। দত্তক প্রয়োজন বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক পোস্টও দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এমন সময়েও অনেক ধরনের প্রতারণা হচ্ছে। শিশুদের দেহ ব্যবসার দিকেও ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। মাত্র ১ কেজি আটা কিংবা চাল পাওয়া নিয়ে যৌননিগ্রহের শিকার হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তাই কোনও শিশুকে দত্তক নিয়ে কিংবা তার পাশে দাঁড়ানোর ইচ্ছে থাকলে নিয়ম মেনে সঠিন সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। একই কথা নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে লিখেছেন কারিনা।
https://www.instagram.com/p/COZ9oSgpveB/?utm_source=ig_web_copy_link
আক্ষেপ করে অভিনেত্রী লিখেছেন, খুবই খারাপ লাগছে এটা দেখে যে আমাদের দেশের শিশুদের বেঁচে থাকার প্রাথমিক প্রয়োজন মেটাতে এতটা নিষ্ঠুরতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এরপরই কারিনা লেখেন, দয়া করে শিশুদের তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করবেন না। তার বদলে চাইল্ড লাইন নম্বর ১০৯৮-এ ফোন করুন যেকোনও তথ্য এবং প্রশ্নের উত্তর জানতে।