ভারত সরকারের বিরুদ্ধে হোয়াটসঅ্যাপের মামলা
ভারত সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ। সরকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটির গোপনীয়তা লঙ্ঘন হয় এমন আইন করার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে। এর প্রেক্ষিতে ওই মামলার মাধ্যমে সরকারকে এমন আইন বা রেজ্যুলেশন নেওয়া থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করেছে হোয়াটসঅ্যাপ।
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (একাদশ কিস্তি)বৃষ্টির শুরুতেই সামান্য ঠান্ডা পড়তে শুরু করলো। ক্লাবে লোক আসা একটু কমলো। বিকেলে ব্যাডমিন্টন খেলতে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (দশম কিস্তি)(৮) শিফট ডিউটি আরম্ভ হতেই জীবনটা জীবিকার প্রয়োজন মাত্র হয়ে দাঁড়াল। অদ্ভুত সময়ে ঘুম থেকে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (নবম কিস্তি)আমাদের পুরো ব্যাচটাকে কয়েকটা ছোট ছোট দলে ভাগ করা হলো। আমাদের দলে আমি, কর, সিং…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (অষ্টম কিস্তি)আমার মুখে হাসির ছোঁয়া দেখে বিপদভঞ্জন দুঃখ দুঃখ মুখ করে জিজ্ঞেস করল, ‘ছেড়ে দিলো?’ ‘কান…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (সপ্তম কিস্তি)নিকলের নিয়োগপত্র বার পাঁচেক খুঁটিয়ে পড়ে নিশ্চিন্ত হয়ে, আমার টুইডের কোটটা গায়ে দিয়ে অফিসে গেলাম।…
ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক ফেসবুক ইউনিট বলেছে, এই রেজ্যুলেশন বাস্তবায়ন হলে তাতে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সুরক্ষিত থাকবে না। এ বিষয়ে জানেন এমন ব্যক্তি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য দিয়েছেন। দিল্লি হাই কোর্টের কাছে এই মামলায় দাবি করা হয়েছে, ভারতের সংবিধানে ব্যক্তিগত গোপনীয়তার যে অধিকার আছে, প্রস্তাবিত নতুন আইনে তার লঙ্ঘন হয়। আদালত যেন এমন ঘোষণা দেন। নতুন আইন অনুযায়ী, কর্তৃপক্ষ যখনই চাইবে, তখনই ‘ফার্স্ট অরিজিনেটর অব ইনফরমেশন’ দিতে বাধ্য থাকতে হবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে।
আইনটি অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি অপরাধের বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ থাকে তাহলে তার মুখোশ উন্মোচন করতে হবে হোয়াটসঅ্যাপকে। কিন্তু হোয়াটসঅ্যাপ বলছে, তারা শুধু নিজেরা এই চর্চা করতে পারে না। কারণ, ম্যাসেজগুলো এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপটেড।