আপনি চকোলেট ফ্রগ দেখেছেন?
অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানী নিউ গিনির জলাভূমিতে অবস্থিত রেইনফরেস্টের গাছে এক রকম ব্যাঙের সন্ধান পেয়েছেন। তার নাম দিয়েছেন তারা ‘চকোলেট ফ্রগ’। দেখতে চকলেটের মতো রং বলে এমন নাম দেওয়া হয়েছে। কারণ, গাছে থাকে যেসব ব্যাঙ তাদের গায়ের রং সাধারণত সবুজ হয়ে থাকে। চকোলেট ফ্রগের আর একটি ঘনিষ্ঠ জাত সবুজ রঙের পাওয়া গেছে। এই দুটি প্রজাতি দেখতে একই রকম।
পার্থক্য শুধু রঙে। এ কথা বলেছেন, সেন্টার ফর প্লানেটারি হেলথ অ্যান্ড ফুড সিকিউরিটি অ্যান্ড কুইন্সল্যান্ড মিউজিয়ামের পল ওলিভার।
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (একাদশ কিস্তি)বৃষ্টির শুরুতেই সামান্য ঠান্ডা পড়তে শুরু করলো। ক্লাবে লোক আসা একটু কমলো। বিকেলে ব্যাডমিন্টন খেলতে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (দশম কিস্তি)(৮) শিফট ডিউটি আরম্ভ হতেই জীবনটা জীবিকার প্রয়োজন মাত্র হয়ে দাঁড়াল। অদ্ভুত সময়ে ঘুম থেকে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (নবম কিস্তি)আমাদের পুরো ব্যাচটাকে কয়েকটা ছোট ছোট দলে ভাগ করা হলো। আমাদের দলে আমি, কর, সিং…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (অষ্টম কিস্তি)আমার মুখে হাসির ছোঁয়া দেখে বিপদভঞ্জন দুঃখ দুঃখ মুখ করে জিজ্ঞেস করল, ‘ছেড়ে দিলো?’ ‘কান…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (সপ্তম কিস্তি)নিকলের নিয়োগপত্র বার পাঁচেক খুঁটিয়ে পড়ে নিশ্চিন্ত হয়ে, আমার টুইডের কোটটা গায়ে দিয়ে অফিসে গেলাম।…
তিনি অস্ট্রেলিয়ান জার্নাল অব জুওলজি’তে প্রকাশিত এক নিবন্ধে নতুন আবিষ্কার করা ব্যাঙ সম্পর্কে লিখেছেন। ২৬০ কোটি বছর আগে টার্শিয়ারি পিরিয়ডে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউ গিনি ভূমি দ্বারা সংযুক্ত ছিল।
নিউ গিনি এখন রেনফরেস্টে সমৃদ্ধ। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চল প্রধানত তৃণভূমি। গাছে থাকা সবুজ ব্যাঙ অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চল, পূর্বাঞ্চল এবং নিউ গিনিতে দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা ২০১৬ সালে প্রথম প্রাণিটির সন্ধান পান। তখনই তাদের মনে হতে থাকে এই প্রাণিটি নিউ গিনিতেও থাকতে পারে। সাউথ অস্ট্রেলিয়ান মিউজিয়াম রিচার্ডসের সহ-লেখক স্টিভ রিচার্ডস বলেন, ব্যাঙ খুব উষ্ণতা পছন্দ করে। যেসব স্থানে জলাভূমিকে কুমির থাকে সেখানে এদেরকেও দেখা যায়। এর ফলে অনুসন্ধান কাজ অনুৎসাহিত হয়ে পড়ে। পল অলিভার নতুন আবিষ্কার করা লিতোরিয়ো ব্যাঙটির প্রজাতির নাম দিয়েছেন মিরা। ফলে তার আনুষ্ঠানিক নাম লিতোরিয়া মিরা। লাতিন ভাষায় মিরা অর্থ বিস্ময়। নিউ গিনিতে গাছে পাওয়া সাধারণ সবুজ রঙের পাশাপাশি এই ব্যাঙ সেখানে পাওয়া গেছে বলে এমন নামকরণ করা হয়েছে।