রাহুল দ্রাবিড়ের ‘রা’ আর শচীনের ‘চীন’ নামের আদ্যাক্ষর দিয়ে বাবা নাম রাখেন রাচীন রবীন্দ্র
বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে গতবারের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে মাত্র ৩৬ ওভারে ধূলিসাৎ করা দুজনের একজন নিউজিল্যান্ডের যে ভারতীয় বংশোদ্ভূত তা বলে দেয়ার অপেক্ষা রাখে না। দু’হাজার একুশ সালে ভারতের বিরুদ্ধে টেস্ট অভিষেক হয় নিউজিল্যান্ড এর রাচীন রবীন্দ্রনের। আর বিশ্বকাপ ক্রিকেটে প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই সেঞ্চুরি। রবি কৃষ্ণমূর্তি এবং দীপা কৃষ্ণমূর্তির ছেলে রাচীনের নামটি বৃহস্পতিবার রাত থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের যাদুঘরে স্থান পেল। কিন্তু, কজন জানেন কৃষ্ণমূর্তি দম্পতি তাঁদের ছেলের নামের জন্যে ভারতের দুজন ক্রিকেটারের কাছে কৃতজ্ঞ! পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রবি আদ্যন্ত ফ্যান ভারতের দুই ক্রিকেটার রাহুল দ্রাবিড় এবং শচীন টেন্ডুলকারের। নিজের সন্তানের নামকরণ দুজনের নামের আদ্যাক্ষর দিয়ে রাখেন রবি- রাচীন। ছেলে একদিন বিশ্ব ক্রিকেটের একটি নাম হবে চেয়েছিলেন রবি ও দীপা। কিন্তু তা যে ভারতের মাটিতেই হবে তা কখনও ভাবেন নি। শচীন মাঠে থেকে, রাহুল দ্রাবিড় টেলিভিশনে রাচীনের ব্যাটিং দেখেছেন। রবির বুক গর্বে নিশ্চয়ই ফুলে উঠেছে!
গত আসরের ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হেরে শিরোপা খুইয়েছিল নিউজিল্যান্ড। এবারের আসরে উদ্ভোধনী ম্যাচে সেই ইংলিশদের তুলোধনা করে মধুর প্রতিশোধ নিলো কিউইরা। আগে ব্যাটিং করে ২৮২ রান করেছিল ইংল্যান্ড। সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১০ রানেই প্রথম উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। এরপর ব্যাট হাতে ডেভন কনওয়ে ও রাচীন রবীন্দ্রর জোড়া সেঞ্চুরিতে ৮১ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌছে যায় কিউইরা। কনওয়ে ১২১ বলে ১৯ চার ও ৩ ছক্কায় ১৫২ রানে অপরাজিত থাকেন। তার সঙ্গে ২৭৩ রানের জুটি গড়া রবীন্দ্র করেন ৯৬ বলে ১১ চার ও ৫ ছক্কায় ১২৩ রান।
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (একাদশ কিস্তি)বৃষ্টির শুরুতেই সামান্য ঠান্ডা পড়তে শুরু করলো। ক্লাবে লোক আসা একটু কমলো। বিকেলে ব্যাডমিন্টন খেলতে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (দশম কিস্তি)(৮) শিফট ডিউটি আরম্ভ হতেই জীবনটা জীবিকার প্রয়োজন মাত্র হয়ে দাঁড়াল। অদ্ভুত সময়ে ঘুম থেকে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (নবম কিস্তি)আমাদের পুরো ব্যাচটাকে কয়েকটা ছোট ছোট দলে ভাগ করা হলো। আমাদের দলে আমি, কর, সিং…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (অষ্টম কিস্তি)আমার মুখে হাসির ছোঁয়া দেখে বিপদভঞ্জন দুঃখ দুঃখ মুখ করে জিজ্ঞেস করল, ‘ছেড়ে দিলো?’ ‘কান…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (সপ্তম কিস্তি)নিকলের নিয়োগপত্র বার পাঁচেক খুঁটিয়ে পড়ে নিশ্চিন্ত হয়ে, আমার টুইডের কোটটা গায়ে দিয়ে অফিসে গেলাম।…