বন্ধ হচ্ছে কোন কোন সিরিয়াল, সমস্যায় প্রযোজকরা
স্টার জলসা, জি বাংলা কিংবা সান বাংলা কর্তৃপক্ষরা মুখে কুলুপ এঁটেছেন কিন্তু, মুখে না বললেও তলায় তলায় বেশ কিছু সিরিয়াল বন্ধ করে দেয়ার তোড়জোড় শুরু করেছেন তাঁরা। লকডাউন শুধুমাত্র কারণ মনে করার কোনও কারণ নেই। দর্শক টানার অপারগতা এবং শুটিংয়ের সমস্যা চ্যানেল কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করছে সিরিয়াল বন্ধ করতে। খুব তাড়াতাড়ি বন্ধ হতে পারে যমুনা ঢাকি, জীবনসাথী, কৃষ্ণকলি প্রভৃতি সিরিয়ালগুলি। কিন্তু লকডাউন আরও চললে সফল সিরিয়াল গুলোর কি হবে? ইতিমধ্যে বেশ কিছু চ্যানেল পুরোনো এপিসোড দেখাচ্ছে। কোনও কোনও চ্যানেল ফ্ল্যাশবাক মোডে চলে গেছে। টিআরপিতে এগিয়ে কিছু সিরিয়ালের প্রযোজক সংস্থা আবার অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বাড়িতে চিত্রনাট্য পাঠিয়ে তাদের বাড়িতে শুটিং করে পাঠিয়ে দিতে বলছে।
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (একাদশ কিস্তি)বৃষ্টির শুরুতেই সামান্য ঠান্ডা পড়তে শুরু করলো। ক্লাবে লোক আসা একটু কমলো। বিকেলে ব্যাডমিন্টন খেলতে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (দশম কিস্তি)(৮) শিফট ডিউটি আরম্ভ হতেই জীবনটা জীবিকার প্রয়োজন মাত্র হয়ে দাঁড়াল। অদ্ভুত সময়ে ঘুম থেকে…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (নবম কিস্তি)আমাদের পুরো ব্যাচটাকে কয়েকটা ছোট ছোট দলে ভাগ করা হলো। আমাদের দলে আমি, কর, সিং…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (অষ্টম কিস্তি)আমার মুখে হাসির ছোঁয়া দেখে বিপদভঞ্জন দুঃখ দুঃখ মুখ করে জিজ্ঞেস করল, ‘ছেড়ে দিলো?’ ‘কান…
- কচ্ছপের বেঁচে থাকা – দেবব্রত সান্যাল (সপ্তম কিস্তি)নিকলের নিয়োগপত্র বার পাঁচেক খুঁটিয়ে পড়ে নিশ্চিন্ত হয়ে, আমার টুইডের কোটটা গায়ে দিয়ে অফিসে গেলাম।…
দামি মোবাইল ক্যামেরার শুটিংও গ্রাহ্য করা হচ্ছে। পরে এডিটিং টেবিলে জোড়া হচ্ছে দৃশ্যকল্পগুলি। কিন্তু, এটা যে জোড়াতালি ব্যবস্থা তা মানছে প্রযোজক সংস্থা গুলো। এদিকে নতুন সিরিয়ালও আসছে। ধুলোকণা, সার্বজয়া, মনফাগুন। শ্রীকৃষ্ণভক্ত মীরা সিরিয়ালগুলির প্রোমো দেখানো শুরু হলেও কবে এগুলি আসবে তা ঘোষণা করা হয়নি। লকডাউন কাটলেই বাংলা সিরিয়াল পুরোনো অবস্থায় ফিরবে। নয়তো সংকট আরও তীব্র হবে। নো ওয়ার্ক নো পে নীতি চালু থাকায় শিল্পী থেকে টেকনিশিয়ান সবাই নিদারুণ সমস্যায় পড়েছেন।